বৈঠকে লি চান শু বলেন, "চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও আপনার যৌথ প্রচেষ্টায়, চীন-জার্মান সম্পর্ক অভূতপূর্ব পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। চলতি বছর চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণনীতি কার্যকরের ৪০তম বার্ষিকী। চীনে সংস্কার গভীরতর করতে ও দেশকে আরও উন্মুক্ত করতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন প্রেসিডেন্ট সি। চীন ও জার্মানির উচিত প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো এবং যৌথ প্রচেষ্টায় বৈশ্বিক ও বহুপাক্ষিক অবাধ বাণিজ্যব্যবস্থা রক্ষা করা।"
লি চান শু আরও বলেন, জাতীয় গণকংগ্রেস চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনের পক্ষে। গণকংগ্রেস মনে করে, জনগণ দেশের মালিক এবং দেশ আইনানুসারে পরিচালিত হওয়া উচিত। চীনের জাতীয় গণকংগ্রেসের সঙ্গে জার্মান পার্লামেন্টের সম্পর্ক জোরদার করার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
জবাবে অ্যাঙ্গেলা মার্কেল বলেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দেয় তার দেশ। দু'দেশের আইন প্রণয়নকারী সংস্থাদু'টির মধ্যে বিনিময় ও সহযোগিতা বাড়ানোর ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। (ওয়াং হাইমান/আলিম)