বৈঠকের সময় ওয়াং ই বলেন, জটিল আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের স্বাস্থ্যকর ও স্থিতিশীল উন্নয়ন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে দু'দেশের উচিত, শীর্ষনেতাদের কৌশলগত নির্দেশনামূলক ভূমিকা কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া। ব্যাপক ক্ষেত্রে একে অপরে উপকারিতা ও সহযোগিতা জোরদার করা। মতভেদ ও সমস্যা সুষ্ঠুভাবে সমাধান করা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ব্যাপারে সহযোগিতা বাড়ানো।
বৈঠকে মাইক পম্পেও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী বড় দেশ এবং বিশ্বের প্রথম দু'টি বৃহত্তম অর্থনৈতিক সত্ত্বা। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ। দু'দেশের মধ্যে কিছু মতভেদ থাকলেও সহযোগিতার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নত করতে চায়।
তাইওয়ান প্রসঙ্গে পম্পেও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের 'এক চীন নীতি'র দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়নি। আর্থ-বাণিজ্যিক বিষয়ে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সম্প্রতি গঠনমূলক আলাপ করেছে, বিস্তারিত সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়িত হবে, যাতে দু'দেশের জনগণের কল্যাণ হয়।
দু'নেতা কোরীয় উপদ্বীপের বর্তমান পরমাণু সমস্যা নিয়েও মতবিনিময় করেছেন।
(রুবি/তৌহিদ)