প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, বর্তমানে আঞ্চলিক পরিস্থিতি মোটামুটি স্থিতিশীল আছে। তবে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দেশ বিচ্ছিন্নতাবাদ, ধর্মীয় চরমপন্থা ও সহিংসতা, মাদকদ্রব্যের চোরাচালান, এবং আন্তঃদেশীয় অপরাধসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অভিন্ন, বহুমুখী, সহযোগিতামূলক ও টেকসই নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।
বৈঠকে বিদেশি প্রতিনিধিরা বলেন, এবারের নিরাপত্তা-সম্মেলনে সন্ত্রাসবাদ, তথ্য-নিরাপত্তা জোরদার, ও সামাজিক স্থিতিশীলতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ-আলোচনায় সংস্থার সদস্যদেশগুলোর মধ্যে ভবিষ্যত-সহযোগিতায় দিক্নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। (সুবর্ণা/আলিম)