তিনি বলেন, চলমান বিশ্বে অনেক সমস্যা আছে। বিশ্বের উন্নয়ন-পরিস্থিতিও জটিল। উন্নয়নের ক্ষেত্রে উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি; পরিবেশ, জ্বালানিসম্পদ, জলবায়ু পরিবর্তন ও খাদ্য-নিরাপত্তার সমস্যা এখনও প্রকট। এ-অবস্থায় বিভিন্ন খাতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বার্থকে বিবেচনায় রাখতে হবে এবং এসব দেশের ওপর সব ধরনের নেতিবাচক প্রভাব এড়াতে হবে।
ওয়াং ই বলেন, এখনও প্রতিবছর নবোদিত রাষ্ট্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো খাতের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় পুঁজির ঘাটতি আছে এক থেকে দেড় ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ-ঘাটতি পূরণে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের মাধ্যমে চেষ্টা করছে চীন। জি-টোয়েন্টি এ-ব্যাপারে সহযোগীর ভূমিকা পালন করবে বলে চীন আশা করে।
ওয়াং ই আরও বলেন, গত ৪০ বছরে চীনের ৭০ কোটি মানুষ দারিদ্র্যমুক্ত হয়েছে। এসময় বিশ্বের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানও রেখেছে চীন। চীনাদের পরিশ্রম ও নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমেই এমন সাফল্য অর্জিত হতে পেরেছে। (সুবর্ণা/আলিম)