যুক্তরাষ্ট্রের একাডেমি অব হিউম্যানিটিস-এর ৯৩ বছর বয়সী শিক্ষাবিদ জন বি কব জুনিয়র মনে করেন, একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জনগণের দীর্ঘমেয়াদি কল্যাণের কথা বিবেচনায় রাখতে হবে; রাতারাতি অবস্থা পাল্টে দেওয়ার চিন্তা করা যাবে না। প্রেসিডেন্ট সি'র দৃঢ় মনোভাব ও প্রচেষ্টা চীনের প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
এদিকে, জার্মান ফালদা ফলিত বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হেঞ্জ গেও পম বলেছেন, চীন পরিবেশ সংরক্ষণের ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস। ইউরোপেও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারকে উত্সাহিত করা হচ্ছে, যাতে প্লাস্টিক আবর্জনার টেকসই ব্যবহার ও পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়।
উল্লেখ্য, বেইজিংয়ে আয়োজিত পরিবেশ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেন, গত ৪০ বছরে চীনের উন্মুক্তকরণ ও সংস্কারনীতির ফলে সৃষ্ট ইতিবাচক পরিস্থিতির ভিত্তিতে প্রাকৃতিক পরিবেশের সমস্যা সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, নিজের চোখকে আমরা যেভাবে রক্ষা করি, নিজের জীবনকে আমরা যেভাবে দেখি, পরিবেশকেও সেভাবে দেখতে হবে ও রক্ষা করতে হবে। (সুবর্ণা/আলিম)