চীনা প্রতিনিধি উল্লেখ্ করেন, বর্তমানে দ্বিপাক্ষিক আর্থ-বাণিজ্যিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে। পারস্পরিক উপকারিতা ও সমান আর্থ-বাণিজ্যিক সম্পর্ক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি। সংলাপ ও পরামর্শ হবে এ সমস্যা সমাধানের একমাত্র পদ্ধতি। 'শূন্য ফলাফলের খেলা', 'স্নায়ু যুদ্ধকালীন চিন্তা' আর একতরফাবাদ এখন অচল। গভীরভাবে সংস্কার চালু করা, উন্মুক্তকরণ সম্প্রসারণ করার মাধ্যমে মেধাস্বত্ত্ব, বাজার অনুমোদন আর ব্যবসা পরিবেশসহ বিভিন্ন খাতের সমস্যা সমাধান করেছে বেইজিং।
মার্কিন প্রতিনিধি জানিয়েছেন, দ্বিপাক্ষিক আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতায় ব্যাপক পরিপূরকতা বিদ্যমান। উচ্চ শুল্কসহ বাণিজ্যের সংরক্ষণবাদ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে ক্ষতিকর। বাস্তব মনোভাব দিয়ে চলমান সমস্যা সমাধান করা উচিত। মার্কিন বাণিজ্য শিল্প মহল দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও পুঁজি বিনিয়োগ সহযোগিতায় প্রচেষ্টা চালাবে,যাতে দ্বিপাক্ষিক আর্থ-বাণিজ্যিক সম্পর্কের স্বাস্থ্যকর ও স্থিতিশীল উন্নয়ন বাস্তবায়ন করা যায়।
(সুবর্ণা/মহসিন)