প্রতিনিধি দলের প্রধান স্যু কুই সিয়াং বলেন, এবারের ইরান সফরের মাধ্যমে স্থানীয় অঞ্চলের বিভিন্ন মহলের সাথে ইতিহাস,সংস্কৃতি,রীতিনীতি,সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন আর ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে মতবিনিময় করা হয়েছে,যাতে সিনচিয়াং সম্পর্কে নতুন ধারণা তৈরি করতে সক্ষম।
চীনের জাতিগত ও ধর্মীয় নীতি সম্পর্কে তিনি বলেন, চীন বিভিন্ন জাতির সমতা ও স্বাধীন ধর্মীয় বিশ্বাসে অবিচল থাকবে। চীনের সিনচিয়াং এলাকায় যেকোনো জাতি তাদের ধর্মের বিশ্বাস যাই হোক না কেন সমান রাজনৈতিক,অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার ভোগ করে যাবে। চীন একটি আইনের শাসনের রাষ্ট্র। এখানে যে কোনো ব্যক্তি বা ধর্ম সংবিধান,আইন ও বিধি অনুসরণ করে চলে।
চীন একটি বহুজাতিক রাষ্ট্র, সিনচিয়াং দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সিপিসি'র দৃঢ় নেতৃত্বে সিনচিয়াংয়ের সামাজিক উন্নয়ন আরো সমৃদ্ধ হবে।
ধর্মীয় চরমপন্থী চিন্তাধারা সম্পর্কে স্যু জোর দিয়ে বলেন, স্বাভাবিক ধর্মীয় তত্পরতা চীনের আইন ও বিধি অনুসরণ করে করতে হবে। যে কোনো চরমপন্থী চিন্তাধারার ওপর চীন আঘাত হানবে বলে উল্লেখ্ করেন তিনি।
(সুবর্ণা/মহসিন)