সেমিনারে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, সকল দেশই চায় উচ্চ প্রযুক্তির খাতে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকতে। চীনও এর ব্যতিক্রম নয়। আর 'মেইড ইন চায়না ২০২৫' হচ্ছে চীনের নিজস্ব উন্নয়নের চাহিদার ভিত্তিতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা। এর মানে এই যে নয়, চীন অন্য দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে শুধু নিজের লাভই দেখবে। এই পরিকল্পনা মার্কিনি শিল্পপ্রতিষ্ঠানসহ বিশ্বের সকল দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্যই উন্মুক্ত থাকবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বর্তমান চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য-বিরোধ দেখা দিয়েছে। দু'পক্ষের উচিত পরস্পরের স্বার্থের মধ্যে ভারসাম্য সৃষ্টির মাধ্যমে মতভেদ কমিয়ে আনতে সচেষ্ট হওয়া। দু'দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য-ঘাটতি সবসময় একই রকম থাকবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বিগত ৪০ বছর ধরে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের স্থিতিশীল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে পারস্পরিক কল্যাণকর আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা। এই সহযোগিতা দু'দেশের অর্থনীতির জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। (ওয়াং হাইমান/আলিম)