সাক্ষাতে লি বলেন, ৪০ বছর আগে দু'দেশের তত্কালীন নেতৃবৃন্দের দূরদর্শনে দ্বিপাক্ষিক শান্তিপূর্ণ মৈত্রী চুক্তি রচনা করা হয় এবং আইনগত পদ্ধতিতে চীন-জাপান যৌথ বিবৃতির বিভিন্ন বিষয় নির্ধারণ করা হয়। ৪০ বছর পর দু'পক্ষের উচিত চুক্তি মেনে চলে আরো দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে পারস্পরিক আস্থা জোরদার করা এবং মতৈক্য বাস্তবায়ন করা, ভালোভাবে মতভেদ ও অসঙ্গতি সমাধান করা, যাতে দ্বিপাক্ষিক স্বাভাবিক সম্পর্ক ফিরে আসতে সক্ষম হয়।
লি আরো বলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের ইতিহাস থেকে বোঝা যায়, মৈত্রী চুক্তিসহ চারটি রাজনৈতিক দলিল অনুসরণ করলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্বাভাবিক উন্নয়ন দেখা দেয়। শ্রেষ্ঠ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে নতুন অগ্রগতি অর্জিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন লি।
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়াসুও ফুকুদা ও সাবেক প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ইয়োহেই কুয়োনোসহ ২০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন। তারা চীনা প্রধানমন্ত্রী'র প্রস্তাবে সম্পূর্ণ সমর্থন দেন ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সুষ্ঠু উন্নয়নে আশাবাদ প্রকাশ করেন। (সুবর্ণা/টুটুল)