পরিদর্শনের সময় সি বলেছেন, দেশ ও বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়নের পদক্ষেপ অনেক কাছাকাছি। রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় উচ্চ শিক্ষার ওপর মনোযোগ দিতে হয়, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মানের বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের চেষ্টা চালাতে হবে। তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক মানের বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে দক্ষ ব্যক্তি ও নব্যতাপ্রবর্তন এবং সৃজনশীল কাজের প্রশিক্ষণ জোরদার করতে হবে, যাতে এর সফলতা দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজে লাগে।
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উত্সাহ দিয়ে সি আরো বলেন, সমাজতন্ত্রের নির্মাণকারী ও দায়িত্ব বহনকারী হিসেবে সার্বিক সচ্ছল সমাজ গড়ে তোলা ও সমাজতান্ত্রিক আধুনিক শক্তিশালী রাষ্ট্র নির্মাণের সংগ্রাম পরিচালনা করা উচিত, যাতে চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের স্বপ্ন পূরণ হয়।
স্বেচ্ছাসেবক-সংক্রান্ত কাজে জড়িত পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের স্নাতক লি সিয়াও তান মনে করেন, প্রেসিডেন্ট সি'র বক্তব্য অনেক উত্সাহব্যাঞ্জক। তাঁর নির্দেশনা চীনের যুবকদের স্বপ্ন দেখাবে ও স্বপ্ন জয়ে পথ দেখাবে। তিনি আরো মনোযোগ দিয়ে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করা, দায়িত্ব নিয়ে জাতির পুনরুত্থান ও রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে অবদান রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)