এসময় সি চিন পিং উল্লেখ করেন, চলতি বছরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী মে'র চীন সফরকালে আমরা চীন-ব্রিটেন সম্পর্কের 'স্বর্ণ যুগ" ত্বরান্বিত করতে গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্যে পৌঁছেছি এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কৌশলগত বাস্তবতা উন্নীত করতে একমত হয়েছি। চীন ব্রিটেনের সঙ্গে সামষ্টিক নীতির বিনিময় ও সমন্বয় জোরদার, উচ্চ পর্যায়ের বিনিময়, 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের বাস্তব ভিত্তিক সহযোগিতা ত্বরান্বিত করা এবং দু'দেশের সম্পর্কের 'স্বর্ণ যুগ'এর উন্নয়নের জন্য আরো বেশি সুযোগ সৃষ্টি করতে ইচ্ছুক। চীন আশা করে ব্রিটেন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়নের জন্য আরো বেশি ইতিবাচক শক্তি যোগাবে। চীন ও ব্রিটেন উভয়ই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ। দু'দেশের উচিত আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ করা, নতুন ধরণের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক স্থাপন করা এবং মানবজাতির অভিন্ন ভাগ্যের কমিউনিটি স্থাপন করার জন্য আরো বড় অবদান রাখা।
তেরিসা মে বলেন, বোআও এশিয়া ফোরামের ২০১৮ সালের বার্ষিক সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট সি চীনের আরো উন্মুক্তকরণের নতুন যে ব্যবস্থা ঘোষণা করেছেন, ব্রিটেন এর ভূয়সী প্রশংসা করে। ব্রিটেন চীনের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা সম্প্রসারণ, 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণ নিয়ে আলোচনা এবং দু'দেশের সম্পর্কের 'স্বর্ণ যুগ' ত্বরান্বিত করতে ইচ্ছুক। (শুয়েই/মহসীন)