0321
|
বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর বেশ কয়েকটি মৈত্রী সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ-চীন গণমৈত্রী সমিতি সেগুলোর অন্যতম। এই সমিতি বহু বছর ধরে দু'দেশের মধ্যে তথা দু'দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে।
বাংলাদেশ-চীন গণমৈত্রী সমিতি (বিসিপিএফএই) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে। সমিতির সদস্যসংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। তাঁদের মধ্যে অনেক সুপরিচিত কূটনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও পণ্ডিত রয়েছেন।
বর্তমান বিসিপিএসএই'র সভাপতি জনাব সি.এম.শফি সামি। তিনি ছিলেন চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, এবং সাবেক পররাষ্ট্রসচিব।
চীনের ত্রয়োদশ জাতীয় গণকংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনের শেষ দিনে আমি বিসিপিএফএই-র অফিসে গিয়ে সভাপতি সি.এম.শফি সামির সাক্ষাৎকার নিয়েছি। গুলশান লেকের পাশের অফিসটি যেমন সুন্দর, তেমনি আমাদের আলাপচারিতাও ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ।
আমি মনে করি, চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সরকারি পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবার পাশাপাশি, বেসরকারি সংগঠনগুলোও যথেষ্ট ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। মৈত্রী সমিতিগুলোর ভূমিকা এ-ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
বন্ধুরা, এবার শুনুন বাংলাদেশ-চীন গণমৈত্রী সমিতি (বিসিপিএফএই)' র সভাপতি সি.এম.শফি সামির সাক্ষাৎকারটি।
সাক্ষাৎকারে তিনি বেশ কয়েকবার উল্লেখ করেছেন, সমিতির মহাসচিবের কথা; তিনি হলেন মো: শাহরিয়ার জামান সুমন।
বন্ধুরা, অনুষ্ঠানটি শোনার জন্য ধন্যবাদ। আমি আনন্দী ঢাকা থেকে আপনাদের কাছ থেকে আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। ভালো থাকুন। আবার কথা হবে। (ইয়ু/আলিম)