মার্চ ৮: ২০১৮ সালে চীনের কূটনীতির পর্দা ইতোমধ্যেই খোলা হয়েছে। নতুন যুগে চীনের কূটনীতি চীনের নিজস্ব উন্নয়নে আরো ভালো বহির্বিশ্ব পরিবেশ সৃষ্টি করা ছাড়াও, মানবজাতির উন্নয়নের শিল্পে আরো বেশি ইতিবাচক শক্তি যোগাবে।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে বেইজিংয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় গণকংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনের সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন।
তিনি বলেন, গত ৫ বছরে চীনের কূটনীতি চীনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন বড় রাষ্ট্রের কূটনৈতিক পথে চলেছে এবং দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের স্বার্থ সুরক্ষা করা ও অভ্যন্তরীণ সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের পরিস্থিতিতে সেবা করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ২০১৮ সাল হলো সিপিসি'র ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেসের চেতনা বাস্তবায়নের সূচনা বর্ষ। চীনের কূটনীতি সি চিন পিংয়ের নতুন যুগে চীনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতান্ত্রিক চেতনার নির্দেশনায় নতুন ভাবমূর্তি প্রদর্শন করবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন।
তিনি আরো বলেন, চলতি বছর চীনের কূটনীতির লক্ষ্যণীয় বিষয় প্রধানত চারটি অনুষ্ঠানে প্রতিফলিত হবে। এ চারটি অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে, এপ্রিল মাসে চীনের হাইনান শহরে অনুষ্ঠেয় বোয়াও এশীয় ফোরামের বার্ষিক সম্মেলন, জুন মাসে ছিং তাও শহরে অনুষ্ঠেয় শাংহাই সহযোগিতা সংস্থার শীর্ষসম্মেলন, সেপ্টেম্বর মাসে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠেয় চীন-আফ্রিকা সহযোগিতা ফোরামের শীর্ষসম্মেলন এবং ডিসেম্বর মাসে শাংহাইয়ে অনুষ্ঠেয় চীনের আন্তর্জাতিক আমদানি মেলা। (লিলি/টুটুল)