প্রতিবেদনে বলা হয়, উক্ত সময়কালে দেশটিকে প্রতিবছর গড়ে ১৭০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। এর বাইরে প্রয়োজন হবে বিপুল পরিমাণ বিদেশি সাহায্য।
প্রতিবেদন অনুসারে, প্রয়োজনীয় বিনিয়োগের ৫৫ শতাংশ সরকারি খাত থেকে ও ২১ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারি বিনিয়োগের অধিকাংশই ব্যয় হবে দারিদ্র্যবিমোচন, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানি, যাতায়াত অবকাঠামো ইত্যাদি খাতে। অন্যদিকে, বেসরকারি বিনিয়োগ হবে মূলত শিল্প, জ্বালানি, গৃহায়ন, পর্যটন ইত্যাদি খাতে।
(আলিম)