তিনি বলেন, চীন বরাবরই রাখাইনে পরিস্থিতির ওপর মনোযোগ বজায় রেখেছে। চীন গৃহহীন মানুষকে জরুরী মানবিক সহায়তা সামগ্রী প্রদান এবং সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সমঝোতার চেষ্টা করে আসছে। গত নভেম্বরে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পৃথক পৃথকভাবে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সফর করেন এবং সমস্যা সমাধানে তিন পর্যায়ের পরিকল্পনা উত্থাপন করেন। প্রথম পর্যায়ে স্থিতিশীল শৃঙ্খলা বাস্তবায়ন করা। দ্বিতীয় পর্যায়ে দু'দেশের যোগাযোগের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের পদ্ধতি খোঁজা। তৃতীয় পর্যায়ে উন্নয়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন করা।
তিনি আরো বলেন, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের উচিত সংলাপ বজায় রাখা, পুনর্বাসন কাজ নিয়ে সম্মেলন আয়োজন করা এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা চালানো।
(ছাই/মহসীন)