সাক্ষাত্কালে ইয়াং চিয়ে চি চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পক্ষ থেকে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, দু'দেশের প্রেসিডেন্ট বিশ্বের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি সুরক্ষার ক্ষেত্রে ব্যাপক মতৈক্যে পৌঁছেছেন। দু'দেশের অভিন্ন স্বার্থ ও দায়িত্ব আছে। সম্পর্ক উন্নত করা দু'দেশের জনগণের মৌলিক স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং আন্তর্জাতিক সমাজের সাধারণ প্রত্যাশা। তিনি বলেন, চীন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রাখা, দু'দেশের চারটি উচ্চ পর্যায়ের সংলাপ ব্যবস্থার দ্বিতীয় দফা সংলাপ আয়োজন, আর্থ-বাণিজ্য, সামরিক, আইন-প্রশাসন, মাদক পাচার রোধ, সংস্কৃতি ও স্থায়ী সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক। ইয়াং চিয়ে চি আরও বলেন, কোরীয় উপদ্বীপের পরমাণু সমস্যাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সমস্যায় সমঝোতা জোরদার এবং সঠিক উপায়ে মতভেদ দূর ও সংবেদনশীল বিষয়সমূহ মোকাবিলা করতে আন্তরিক চীন।
জবাবে ট্রাম্প বলেন, দু'দেশের সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক, যাতে দু'দেশের সম্পর্কে আরো বেশি ইতিবাচক অগ্রগতি অর্জন করা যায়।
একই দিন ইয়াং চিয়ে চি হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা হার্বার্ট ম্যাকমাস্টার ও জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জেরেড কুশনার এর সাথে সাক্ষাতে মিলিত হন।
(ছাই/মহসীন)