ওয়াং ই বলেন, দেশের উন্নয়নের নতুন চাহিদা ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের সঙ্গে চীনা কূটনীতি খাপ খায়। এটি চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের 'চীনা স্বপ্ন' বাস্তবায়নে এবং মানবজাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রেখে চলেছে। তিনি বলেন,
'বিশ্বায়নে অবিচল থাকার নীতি মেনে চলেছি আমরা। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন-প্রক্রিয়ায় ভারসাম্য বজায় রাখা, মানবজাতির অভিন্ন স্বার্থের কমিউনিটি গড়ে তোলা, উন্মুক্ত বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তোলা, এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক একীকরণের কথা বলেছেন। এ-সব প্রস্তাব আন্তর্জাতিক সমাজের মধ্যে প্রবল আস্থা ও ইতিবাচিক শক্তি যুগিয়েছে।"
ওয়াং ই আরও বলেন, ২০১৮ সাল চীনা সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ চালুর ৪০তম বার্ষিকী এবং চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেসের সূচনাবর্ষ। নতুন যুগেও, চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের চীনা বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতান্ত্রিক ধারণা কাজে লাগিয়ে, চীন শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। (ওয়াং হাইমান/আলিম)