লি চান শু বলেন, সংবিধান রাষ্ট্রের মৌলিক আইন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূল ভিত্তি, এবং সিপিসি ও জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। নতুন পরিস্থিতি, নতুন অভিজ্ঞতা ও নতুন সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ সংবিধানের স্থায়ী প্রাণশক্তি থাকে। ১৯৮২ সালে সংবিধান গৃহীত হবার পর থেকে এ-পর্যন্ত, মোট চার বার এতে সংশোধনী আনা হয়েছে। এ-সব সংশোধনী সিপিসি ও রাষ্ট্রের কর্মদক্ষতা বাড়িয়েছে এবং চীনের সমাজতান্ত্রিক প্রশাসন-ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করেছে।
লি চান শু আরও বলেন, এবার সংবিধান সংশোধনের মূল উদ্দেশ্য হল, চীনের বৈশিষ্ট্যময় সমাজতান্ত্রিক পতাকা সমুন্নত রাখা; সিপিসি'র ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেসের চেতনা বাস্তবায়ন করা; মার্কসবাদ-লেনিনবাদ, মাও সে তুং চিন্তাধারা, তেং সিয়াও পিং তত্ত্ব, 'তিন প্রতিনিধিত্ব' চিন্তাভাবনা, বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়নের তত্ত্ব, ও নতুন যুগে সি চিন পিংয়ের 'চীনা বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতন্ত্র' ধারণার আলোকে সিপিসি'র নেতৃত্ব, জনগণের স্বাধীন শাসন, ও আইন অনুসারে রাষ্ট্র প্রশাসনে অবিচল থাকা।
তিনি জানান, এবার সংবিধান সামান্য সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সিপিসি ও জনগণের উন্নয়ন নিশ্চিত এবং আইনের শাসনকে সুসংহত করবে। (সুবর্ণা/আলিম)