তিনি জানান, সম্মেলনে ব্রেক্সিটের প্রথম পর্যায়, ব্রেক্সিটের খরচ, আয়ারল্যান্ডের সীমারেখা ও ব্রিটেনে বসবাসরত ইইউ'র অন্যান্য দেশের নাগরিকদের অধিকারসহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় বিষয়ে আলোচনা এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইইউ'র ২৭টি সদস্যদেশ, ইইউ'র আলোচকদল এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে'র গঠনমূলক প্রচেষ্টায় ব্রেক্সিট আলোচনার প্রথম পর্যায় সফল হয়েছে। এখন ২৭টি সদস্যদেশ দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার জন্য অভ্যন্তরীণ প্রস্তুতি নিতে শুরু করবে।
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় ব্রেক্সিটের পর ইইউ-ব্রিটেন সম্পর্ক প্রাধান্য পাবে। ইউরোপীয় পরিষদের সচিবালয় এ দিন পরিষদের কাছে পরবর্তী আলোচনার দিক্নির্দেশনা দাখিল করে। সে দিক্নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দু'পক্ষ প্রথম পর্যায়ের বৈঠকের সাফল্য ও প্রতিশ্রুতি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আইনে পরিণত করবে। এটি হবে দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠকের পূর্বশর্ত।
দিক্নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ব্রিটেন ব্রেক্সিটের পর দু'বছরের মতো অন্তর্বর্তীকালীন অবস্থা রজায় রাখার পরিকল্পনা করেছে। বিদ্যমান আইনের সাথে সংগতি রেখে ইইউ এ ব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তবে অন্তর্বর্তী সময়ে ব্রিটেন ইইউ'র সংস্থাগুলো পরিচালনায় কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। (রুবি/আলিম)