জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবে এক অভিনন্দনবাণীতে বলেছেন, সি চিন পিংয়ের পুনঃনির্বাচন বিগত পাঁচ বছরে তার নেতৃত্বে সিপিসি'র উল্লেখযোগ্য অর্জনের স্বীকৃতি। প্রেসিডেন্ট সি'কে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছেন, 'আপনার নেতৃত্বে আফ্রিকান দেশগুলোর উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে চলেছে চীন। আফ্রিকার বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের উন্নয়নেও মূল্যবান সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে চীন। এ জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।'
আফ্রিকান ইউনিয়নের পালাক্রমিক চেয়ারম্যান ও গিনির প্রেসিডেন্ট আলফা কন্ডে তাঁর অভিনন্দনবাণীতে বলেন, নতুন সময়পর্বে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের চীনা স্ববৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতন্ত্রবিষয়ক চিন্তাধারা সিপিসি'র সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এ থেকে স্পষ্ট যে, চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়নসংক্রান্ত ঐতিহাসিক প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট মামনুন হুসেইন তাঁর অভিনন্দনবাণীতে লিখেছেন, চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উত্থাপিত 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাব ইতোমধ্যেই সবার প্রশংসা কুড়িয়েছে। অনেকে একে মানবজাতির সমস্যা সমাধানের কার্যকর উপায় বলেও আখ্যায়িত করছেন। মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটি গড়ে তুলতে চীনা জনগণের সঙ্গে হাতে হাত রেখে যৌথ প্রচেষ্টা চালাতে পাকিস্তান আগ্রহী।
এ ছাড়া, লাইবেরিয়া, তিউনিশিয়া, সোমালিয়া, সিসিলি, স্লোভেনিয়া, মৌরিতানিয়া, ইকুয়েডর, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ইতালিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষনেতারাও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন। (ওয়াং হাইমান/আলিম)