জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট অভিনন্দনবাণীতে জানান, চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে চীনা জনগণ আরও অনেক অগ্রগতি অর্জন করবে। চীন-আফ্রিকা সহযোগিতামূলক ফোরাম এবং দ্বিপাক্ষিক কাঠামোতে জাম্বিয়াকে অনেক সমর্থন দিয়েছে চীন। এটি জাম্বিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা দিয়েছে বলে জানান তিনি।
গণতান্ত্রিক কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট অভিনন্দনবাণীতে বলেন, ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেসে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বিগত পাঁচ বছরের অর্জিত মহা সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেস খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এর শুভ কামনা করেন তিনি।
কমোরোসের প্রেসিডেন্ট অভিনন্দনবাণীতে বলেন, চীনা প্রেসিডেন্ট সি'র নেতৃত্বে কাঠামোগত সংস্কার এবং স্থিতিশীল উন্নয়ন খাতে ঐতিহাসিক সাফল্য অর্জন করেছে চীন। ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেস সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য শুভ কামনা জানানো ছাড়াও তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট সি'কে সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
লেবাননের স্পিকার অভিনন্দনবাণীতে বলেন, সিপিসি'র নেতৃত্বে চীনা জাতির মহান পুনরুত্থান বাস্তবায়ন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ায় সিপিসি'র ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেসের শুভ কামনা করেন তিনি।
মালদ্বীপের স্পিকার অভিনন্দনবাণীতে বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রবণতা প্রবল। এটি চীনা প্রেসিডেন্ট সি'র দৃঢ় নেতৃত্বের ভূমিকার সঙ্গে সম্পর্কিত।
এছাড়া, শ্রীলংকা, দক্ষিণ কোরিয়া, লাটভিয়া, আলবেনিয়া, পাকিস্তান, নেপাল, পাপুয়া নিউ গিনি, ফ্রান্স ও কম্বোডিয়ার শীর্ষনেতৃবৃন্দও তাঁদের অভিনন্দনবাণীতে এবারের ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেস সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে শুভ কামনা করেন।
(ওয়াং হাইমান/টুটুল)