অক্টোবর ১৮: চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র ঊনবিংশ জাতীয় কংগ্রেস আজ (বুধবার) বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে। সি চিন পিং প্রতিবেদন উপস্থাপনের সময় চীনের প্রতিরক্ষা ও বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করেন।
সি চিন পিং বলেন, বিশ্বের নতুন সামরিক বিপ্লব উন্নয়নের প্রবণতা ও জাতীয় নিরাপত্তার চাহিদা মেটাতে চীনা বাহিনীর ২০২০ সাল নাগাদ মোটামুটি অস্ত্রের আধুনিকায়ন বাস্তবায়ন নিশ্চিত হবে, তথ্যায়ন নির্মাণকাজের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জিত হবে, কৌশলগত সামর্থ্য উন্নতি হবে।
সামরিক তত্ত্ব, বাহিনীর সাংগঠনিক আকার, সামরিক ব্যক্তি আর অস্ত্র ও সরঞ্জাম-এ চারটি ক্ষেত্রে আধুনিকায়ন এগিয়ে যাবে। যাতে ২০৩৫ সালে মোটামুটি প্রতিরক্ষা ও বাহিনীর আধুনিকায়ন বাস্তবায়িত হবে। এ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় বিশ্বের প্রথম শ্রেণীর বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হবে।
সি চিন পিং বলেন, আত্মবিশ্বাসী, দক্ষ, সাহসী ও নৈতিকতার অধিকারী নতুন যুগের সৈন্য পালন করতে হবে। শক্তিশালী আধুনিক স্থল, নৌ, বিমান, রকেট ও কৌশলগত সহায়তা বাহিনী গড়ে তুলতে হবে। যুদ্ধ অঞ্চলে সুদক্ষ নির্দেশনা ব্যবস্থা ও চীনা বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন আধুনিক লড়াই ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে।
সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেন, চীনা বাহিনীকে সার্বিকভাবে কঠোর নিয়ম মেনে শাসন করতে হবে। যুদ্ধের বিজয় হচ্ছে সব কাজের মূল লক্ষ্য। অবসরপ্রাপ্ত সৈন্যদের নিশ্চয়তা বিধান সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। সৈন্য ও তাদের আত্মীয়স্বজনের বৈধ অধিকার রক্ষা করতে হবে। (ইয়ু/টুটুল/রুবি)