বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের পাঠানো ওই প্রতিবাদ বিষয়ে পহেলা সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের বিমান বাহিনী তদন্ত শুরু করে। কথিত হেলিকপ্টারের জিপিএস নিয়ে তদন্তের পর দেখা যায় যে, ২৭ অগাস্ট এবং পহেলা সেপ্টেম্বর ঐ হেলিকপ্টারের নামা ও উড়ার পথ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে কয়েকশ' মিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত। ২৮ অগাস্ট কোনো হেলিকম্টার সীমান্তের কাছাকাছি উড়েনি বলে জিপিএস তথ্য থেকে জানা গেছে বলে তাঁরা জানায়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত পহেলা সেপ্টেম্বর সেদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের দূতাবাসের কাছে প্রতিবাদপত্র পাঠায়। ঐ প্রতিবাদপত্রে বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার আলাদা আলাদাভাবে ২৭ ও ২৮ অগাস্ট এবং পহেলা সেপ্টেম্বর সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের আকাশ সীমায় অনুপ্রবেশ করে। ভবিষ্যতে এমন ধরনের ঘটনা এড়াতে মিয়ানমানের প্রতি জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানায় বাংলাদেশ। (লিলি/মহসীন)