চলতি বছর পাঁচটি দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় ব্যাপকভাবে চালু হয়েছে। খেলাধুলা, চলচ্চিত্র উত্সব, সাংস্কৃতিক উত্সব ও ঐতিহ্যিক চিকিত্সা ও ওষুধ বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান ব্রিক্সভুক্ত দেশের মধ্যে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় সংসদ, রাজনৈতিক দল, যুবক, বুদ্ধিজীবী ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন খাতের ব্যক্তিদের ব্রিক্স সহযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট সি আরো বলেন, নিয়মিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন আমরা সমর্থন করি,যাতে ব্রিক্সভুক্ত দেশের জনগণের পারস্পরিক সমঝোতা ও মৈত্রী বাড়ানো যায় এবং অংশীদারি সম্পর্কের চিন্তাধারাও জনগণের মধ্যে প্রচলিত হয়। (সুবর্ণা/টুটুল/শিশির)