প্রেসিডেন্ট সি বলেন, ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর উচিত পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে সমন্বয় জোরদার করা, পারস্পরিক উন্নয়ন-কৌশলকে যুক্ত করা, এবং আর্থ-বাণিজ্যিক, ব্যাংকিং, শিল্প ও টেকসই উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করা। এভাবেই যৌথ উন্নয়নের একটি কাঠামো গড়ে উঠতে পারে।
চলতি বছর ব্রিক্সের বাস্তব সহযোগিতার অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি বলেন, পণ্যবাণিজ্য, পরিসেবাবাণিজ্য, মুদ্রা বিনিময়, সরকারি ও সামাজিক বিনিয়োগ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগিতার রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আফ্রিকাবিষয়ক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি, ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নব্যতাপ্রবর্তনসংক্রান্ত সহযোগিতামূলক কর্মসূচিও গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট সি আরও বলেন, গত এক বছরের কাজের ফলে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলো বিনিয়োগের বড় বাজারে পরিণত হয়েছে এবং ব্যাংকিং ও অবকাঠামো খাতে বড় ধরনের অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে।(রুবি/আলিম)