ব্রিক্সের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, বিগত ২০ বছরে এই জোটের সদস্যদেশগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তা ছাড়া, এ জোট সন্ত্রাসবাদ দমন, ইন্টারনেট নিরাপত্তা রক্ষা, ও জলবাযু পরিবর্তন মোকাবিলাসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। কিন্তু কিছু পশ্চিমা দেশ ব্রিক্সের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে সন্দিহান; কারণ, ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর নেতৃত্বে নবোদিত অর্থনৈতিক সত্ত্বাগুলো পশ্চিমা বিশ্বকে ধাপে ধাপে ছাড়িয়ে যেতে শুরু করেছে।
তিনি আরও বলেন, গত জুনে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর উন্নয়ন-প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর অর্থনীতির নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের কথা বলা হয়েছে। ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪৪ শতাংশ এবং এই দেশগুলোর মোট অর্থনীতি বৈশ্বিক অর্থনীতির ২৩ শতাংশ। ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলো ধাপে ধাপে বৈশ্বিক অর্থনীতির শীর্ষে উন্নীত হবে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভবিষ্যতে আরও বড় ভূমিকা পালন করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। (ওয়াং হাইমান/আলিম)