এদিন তিনি সংবাদদাতাদের জানান, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সংলাপের পদ্ধতি খুঁজতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। তবে সংলাপ নির্ভর করছে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জন উনের ওপর।
গত সোমবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিসের সঙ্গে এক যৌথ প্রবন্ধে টিলার্সন বলেন, কূটনৈতিক পদ্ধতি দু'দেশের সমস্যা সমাধানের শ্রেষ্ঠ পথ। উত্তর কোরিয়ার ওপর চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্য হলো, কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করা। উত্তর কোরিয়ার রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তন করা বা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার একীকরণ করা যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য নয়। এমনকি বেসামরিক এলাকায় সেনা মোতায়েন করা এবং স্থানীয় নাগরিকদের কষ্ট দিতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র।
এ সম্পর্কে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া ছুন ইং গতকাল (মঙ্গলবার) বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রবন্ধে কূটনৈতিক পদ্ধতিতে কোরীয় উপদ্বীপের পরমাণু সমস্যা সমাধানে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখেছে বেইজিং। এ মন্তব্যের পথ ধরে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া এবং উত্তর কোরিয়ার ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রত্যাশা করে চীন।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)