সম্মেলনে আরও অংশগ্রহণ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডেভিড মাহ্লোবো, ব্রাজিলের নিরাপত্তা সংস্থা কার্যালয়ের পরিচালক সের্গিও এতচেগোইয়েন, রুশ ফেডারেল নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলাই পাত্রুশেভ, এবং ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
সম্মেলনে ইয়াং চিয়ে ছি বলেন, সকল পক্ষের যৌথ প্রচেষ্টায় ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগিতা যথেষ্ট পরিপক্ক হয়ে উঠেছে। এখন সদস্যদেশগুলোর উচিত পারস্পরিক কূটনৈতিক আস্থা জোরদার করে বিভিন্ন ক্ষেত্রের কার্যকর সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া; আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে পরস্পরের নীতি সমন্বয় করা; জাতিসংঘ সনদের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করা; এবং বৈশ্বিক বহুমেরুকরণের পক্ষে থাকা।
সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা একমত হন যে, ব্রিকস দেশগুলোর উচিত রাজনৈতিক নিরাপত্তা ক্ষেত্রে সংলাপ ও সহযোগিতা জোরদার করা এবং যৌথভাবে বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকা। সভাপতিরাষ্ট্র হিসেবে চীনের কাজেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন তারা।
উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বরে সিয়া মেনে অনুষ্ঠিত হবে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের নবম শীর্ষসম্মেলন। চীন, ভারত, রাশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ও ব্রাজিল ব্রিক্সের সদস্যরাষ্ট্র। (জিনিয়া ওয়াং/লিলি/আলিম)