মুক্তার কথা-০৭০১
  2018-01-13 17:59:33  cri

চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি চীনের শ্রমিক শ্রেণীর অগ্রনী বাহিনী, চীনা জনগণ ও চীনা জাতির অগ্রণী বাহিনী। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি চীনের স্ববৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতান্ত্রিক ব্রতের প্রধান নেতৃস্থানীয় শক্তি, চীনের অগ্রণী উত্পাদনশক্তির উন্নয়ন, চীনের উন্নত সংস্কৃতির অগ্রগতি আর চীনের জনসাধারণের মৌলিক স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করে। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির সর্বোচ্চ আদর্শ ও চুড়ান্ত লক্ষ্য হলো সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠা করা। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির সনদে বলা হয়েছে, মাক্সবাদ-লেনিনবাদ, মাও সে তুঙ চিন্তাধারা, তেং সিয়াও পিং তত্ব আর তিন প্রতিনিধিত্বের গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাধারা হচ্ছে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির পথনির্দেশক চিন্তাধারা। ১৯২১ সালের জুলাই মাসে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯২১ সাল থেকে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির নেতৃত্বে চীনা জনগণ কঠোর সংগ্রাম চালিয়ে সাম্রাজ্যবাদ, সামন্তবাদ আর আমলাতান্ত্রিক পুঁজিবাদের শাসন উচ্ছেদ করে গণ প্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠা করে। নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি সমগ্র চীনের বিভিন্ন জাতির জনগণকে পরিচালিত করে দেশের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সমুন্নত রেখেছে, সাফল্যের সাথে চীনকে নয়া গণতান্ত্রিক দেশ থেকে সমাজতান্ত্রিক দেশে রুপান্তরিত করেছে, চীনে সুপরিকল্পিতভাবে বিরাটাকারের সমাজতান্ত্রিক গঠনকাজ চালিয়েছে, ফলে চীনের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্রতে অভূতপূর্ব বিরাট উন্নতি হয়েছে। ১৯৫৬ সালে উত্পাদন উপকরণের ব্যক্তিমালিকানা থেকে সমাজতান্ত্রিক মালিকানা ব্যবস্থায় রুপান্তর মোটামুটিভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর অভিজ্ঞতার অভাবের দরুন পরিচালনার প্রক্রিয়ায় চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি কিছু ভুল করেছিল। ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত দশ বছরে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি আবার তথাকথিত "মহা সাংস্কৃতিক বিপ্লব" করে মারাত্মক ভুল করে। ১৯৭৬ সালের অক্টোবর মাসে তথাকথিত "মহা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের" অবসান ঘটার পর চীন এক নতুন ঐতিহাসিক উন্নয়নপর্বে প্রবেশ করে। ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে অনুষ্ঠিত পার্টির ১১তম জাতীয় কংগ্রেসের তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর প্রথমবারের মতো সুগভীর সংস্কারের পরিকল্পনা করা হয়। ১৯৭৯ সাল থেকে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি তেং সিয়াও পিংয়ের সংস্কার ও উন্মুক্তনীতি কার্যকর করতে শুরু করে। সংস্কার অভিযান শুরু হওয়ার পর চীনের জাতীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার মত বিরাট সাফল্য অর্জিত হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় আমুল পরিবর্তন ঘটেছে। এই সময়পর্ব ছিল নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর সবচেয়ে ভালো সময়পর্ব। এই সময়পর্বে জনসাধারণ সবচেয়ে বেশী সুযোগ-সুবিধা পেয়েছে। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি সক্রিয়ভাবে বিদেশের সাথে সম্পর্ক প্রসারের পক্ষপাতী। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি চীনের সংস্কার, উন্মুক্ততা আর আধুনিকায়নের জন্য অনুকূল আন্তর্জাতিক পরিবেশ পাওয়ার প্রয়াস চালায়, আন্তর্জাতিক ব্যাপারাদিতে দৃঢ়ভাবে স্বাধীন ও স্বতন্ত্র শান্তিপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে, চীনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে, আধিপত্যবাদ ও শক্তির রাজনীতির বিরোধিতা করে, বিশ্বশান্তি অক্ষুন্ন রাখা আর মানবজাতির অগ্রগতি তরান্বিত করার প্রচেষ্টা চালায়, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পঞ্চশীল নীতি তথা পরস্পরের সার্বভৌমত্ব ও ভূভাগীয় অখণ্ডতার প্রতি মর্যাদা প্রদর্শন, পারস্পরিক অনাক্রমণ, পরস্পরের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা, সমতা ও পারস্পরিক কল্যাণ আর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি স্বাধীনতা ও স্বাতন্ত্র্য, সমতা, পারস্পরিক মর্যাদা প্রদর্শন ও পরস্পরের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা--এই চারটি নীতি অনুসারে পৃথিবীর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে মৈত্রী সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি ইতোমধ্যে পৃথিবীর ১২০টি দেশের তিন শতাধিক রাজনৈতিক দলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছে এবং তা বজায় রেখেছে। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি হচ্ছে নিজস্ব কর্মসূচি ও সনদ অনুসারে গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীকতার নীতি অনুসারে সংগঠিত একটি রাজনৈতিক পার্টি। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির সনদ অনুসারে, চীনের শ্রমিক, কৃষক, সৈনিক, বুদ্ধিজীবী আর সমাজের অন্যান্য স্তরের ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে, যারা কমিউনিষ্ট পার্টির কর্মসূচি ও সনদের স্বীকৃতি দেন, পার্টির একটি সংগঠনে অংশ নেন এবং সক্রিয়ভাবে কাজ করেন, পার্টির সিদ্ধান্ত মেনে নেন এবং নিয়মিতভাবে ফি জমা দেন, তারা চীনের কমিউনিষ্ট পার্টিতে যোগ দিতে পারেন। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের সংগঠনের মধ্যে আছে পার্টির জাতীয় কংগ্রেস, কেন্দ্রীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরো, কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর স্ট্যান্ডিং কমিটি, কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় কমিটির সামরিক কমিশন ও কেন্দ্রীয় কমিটির শৃঙ্খলা তত্ত্বাবধান কমিটি। পার্টির জাতীয় কংগ্রেস প্রতি পাঁচ বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় কংগ্রেস শেষে নির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটি চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির সর্বোচ্চ নেতৃস্থানীয় সংস্থা। চীনের কমিউনিষ্ট পার্টির সদস্যসংখ্যা সাত কোটি। বর্তমানে এর সাধারণ সম্পাদক হলেন সি চিন পিং।

বন্ধুরা, শুনছিলেন সিপিপির ইতিহাস সম্পর্কে কিছু কথা। এখন আমি আপনাদেরকে 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রতিযোগিতার পুরস্কার লাভকারীদের নাম জানিয়ে দেবো। প্রথম পুরস্কার লাভকারীরা হলেন, বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার গ্লোবাল সিআরআই রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি প্রফেসর আশরাফুল ইসলাম, ঢাকার সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের ভাইস চেয়ারম্যান তাছলিমা আক্তার লিমা, রাজবাড়ি জেলার সবুর খান ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার শিবেন্দু পাল। দ্বিতীয় পুরস্কার লাভকারীরা হলেন বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার মুগ্ধ আন্তর্জাতিক বেতার শ্রোতা সংঘের সাধারণ সম্পাদক মোসা: রওশন আরা লাবনী, ঢাকার ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাব (FDC)-এর প্রেসিডেন্ট মো: সোহেল রানা হৃদয়, ঢাকার এম.জামাল আহমেদ সুবর্ণ, রাজবাড়ি জেলার নুরজাহান বেগম, ঢাকার আয়শা বেগম ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার মনীষা চক্রবর্তী এবং হুগলী জেলার নিউ হরাইজন রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সম্পাদক রবিশংকর বসু। তৃতীয় পুরস্কার লাভকারীরা হলেন বাংলাদেশের ঢাকার মো: রফিকুল ইসলাম, ঢাকার হাজেরা বেগম, ঢাকার মায়মুন জাহান, চট্টগ্রামের সিআরআই- সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক উম্মে সালমা মাছুমা, চট্টগ্রামের তাছলিমা বেগম, চট্টগ্রামের আনোয়ারা বেগম, আল ইকরাম কদর, ঠাকুরগাঁও জেলার আবিদা সুলতানা ডালিয়া, গাজিপুর জেলার রেমাশ আর্ন্তজাতিক বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি মোঃ শহীদুল কায়সার লিমন ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার শ্রীমতি সুদেষ্ণা বসু। আমরা আপনাদের ঠিকানায় পুরস্কার পাঠাবো। আপনাদেরকে প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

******

এবার আপনাদের চিঠিপত্রের উত্তর দেওয়ার পালা।

বাংলাদেশের চুয়াডাংগা জেলার গ্লোবাল সিআরআই রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি প্রফেসর আশরাফুল ইসলাম একটি প্রশ্ন করেছেন যে, চীনে কত মানুষ বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন? এখন আমি আপনাকে এ প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি। এক পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১৬ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত চীনে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৭১ কোটি। আর মোবাইলে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারী সংখ্যা ছিল ৬৫.৬ কোটি, যা ২০১৫ সালের শেষ দিকের চেয়ে ৩.৬৫৬ কোটি বেশি। আপনাকে প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

ফরিদপুর জেলার ভালবাসি রেডিও শ্রোতা ক্লাবের সভাপতি এম.জামাল আহমেদ সুবর্ণ ইমেলে লিখেছেন, জীবনটা বহমান নদীর মত, শুধু বয়ে যার, তার কুল কিনারা কোথায় কেউ জানে না। বেতারটাও বয়ে যাচ্ছে, একইভাবে এর শেষ কোথায় কেউ জানে না, যত দিন জীবন বয়ে যাবে, ততদিন বেতার সাথে থাকবে।

বন্ধুরা এম.জামাল আহমেদ সুবর্ণ, আপনাকে ইমেল লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট আন্তর্জাতিক রেডিও ক্লাবের সভাপতি মোঃ নুরুজ্জামান ইসলাম মাদু ইমেলে লিখেছেন, বাংলাদেশের কদম ও কেয়া ফুলের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। আমি আপনাদের পুরানো ভক্ত শ্রোতা চীন আন্তর্জাতিক বেতার আমার প্রিয় বেতার, জ্ঞান যাচাই প্রতিযোগিতার ফলাফল কবে দেওয়া হবে? চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ফেসবুক পেজ কি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে?

বন্ধু মোঃ নুরুজ্জামান ইসলাম মাদু, আপনাকে ইমেল লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমাদের ফেসবুক বন্ধ হয়নি, কিন্তু কিছু সমস্যা আছে। আপনারা আমাদের CRIBangla ফলো করতে পারেন।

বাংলাদেশের ঢাকার ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মো: সোহেল রানা হৃদয় ইমেলে লিখেছেন, নিয়মিত আপনাদের অনুষ্ঠান শুনি এবং মতামত পাঠাই। সিআরআই আর আগের মতো শ্রোতাদের সাথে যোগাযোগ রাখে না। আমি অনেকের সাথে কথা বলেছি, সবার একই কথা--সিআরআই আর আগের মতো নেই। শ্রোতাউপেক্ষিত একটি বেতার। বাংলা ভাষায় চীনা বন্ধুদের কন্ঠে বাংলায় বিভিন্ন অনুষ্ঠান শুনতে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম, কিন্তু নানা কারণে সিআরআইকে শ্রোতারা উপেক্ষা করছে। অনেকেই নিয়মিত আর অনুষ্ঠান শোনে না, যারা শোনে একান্তই মনের টানে। আমিও তাদের একজন। তবে তিন ঘন্টার অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র প্রতিঘন্টার প্রথম ১৫ মিনিটের অনুষ্ঠান শোনা হয়। আর বাকী সময়ের সংগীতানুষ্ঠান শোনা হয় না। আপনারা খুব শীঘ্রই বাংলাদেশে একটি শ্রোতাসম্মেলন করুন। আমরা সেখানে সব কথা বলতে চাই। একসময় সিআরআই শুনতাম খুব ইচ্ছে নিয়ে। ভাবতাম হয়ত একদিন আমিও চীন ভ্রমণে যাবো সিআরআই এর কল্যাণে কিন্ত তা আর হলো না। আপনারা নানাভাবে টালবাহানা করে কুইজের নামে নিয়ম-নীতি না-মেনে আপনাদের পছন্দের লোকদের চীন ভ্রমণের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমাদের আপত্তির কোন মূল্য আপনাদের কাছে নেই। আমরা হতাশ হই আপনাদের কর্মকাণ্ডে। যদিও সেটা আপনাদের বিষয়; তবে পাবলিক সার্ভিসের একটি নীতি অবশ্যই আছে। আশা করছি আপনারা আবার আগের মতো শ্রোতাদের কাছাকাছি আসবেন। মূল্যায়ন করবেন আমাদের নগণ্য মতামতকে। দীর্ঘদিন পরে সম্প্রতি "এক অঞ্চল, এক পথ' শীর্ষক জ্ঞান যাচাই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। এজন্য ধন্যবাদ আপনাদেরকে। সেখানেও অংশ নিয়েছি। জানি না কবে তার ফলাফল হবে বা আদৌ কোনো ফলাফল ঘোষণা হবে কি না। অপেক্ষায় রইলাম।

বন্ধু মো: সোহেল রানা হৃদয়, আপনাকে মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার মতামত আমরা বিবেচনা করবো। তবে আপনার অভিযোগ সত্য নয়। আমরা যোগ্যতার ভিত্তিতেই পুরস্কার দিয়ে থাকি এবং যারা চীন ভ্রমণের সুযোগ পেয়েছেন তারা আমাদের নীতিমালার মধ্যেই চীন ভ্রমণ করার সুযোগ পেয়েছেন। আশা করি, আপনিও একসময় চীন ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। আর অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমরা 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংক্রান্ত জ্ঞান যাচাই প্রতিযোগিতার পুরস্কার লাভকারীদের নাম ঘোষণা করেছি। পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে আপনি নিজেও আছেন। আশা করি খুশি হয়েছেন। আপনি নিয়মিত আমাদেরকে লিখবেন, এমন আশা করি।

 (ছাই/আলিম)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040