বৈঠকে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম ও চীনের সহযোগিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী লি। এবারের ফোরামের বাস্তব তাত্পর্য রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
লি খ্য ছিয়াং বলেন, সরবরাহ দিকের কাঠামোগত সংস্কারে নতুন দফার শিল্প ও প্রযুক্তিগত বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগিয়ে গভীরভাবে সংস্কার চালু করে চীন। তিনি উল্লেখ করেন, জনসাধারণের নব্যতাপ্রবর্তনের মধ্য দিয়ে বাজার ও সমাজের সুপ্তশক্তিকে উত্সাহ দেওয়া হবে, জ্বালানি সম্পদের রূপান্তর দ্রুত করা হবে, কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক রূপান্তর ও উন্নতি বাস্তবায়ন করা হবে এবং চীনের অর্থনীতি উন্নয়নের নতুন চালিকাশক্তি সৃষ্টি করা হবে।
লি আরো বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন দেশের যৌথভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সামষ্টিক নীতির সমন্বয় জোরদার করা হবে, বাণিজ্য ও পুঁজি বিনিয়োগের সুবিধাকরণ ও স্বাধীনতা দ্রুততর করা হবে এবং আরো ন্যায়সঙ্গত ও উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।
চীন সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতির ভূয়সী প্রশংসা করে শাওয়াব বলেন, বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম চীনের সাথে সহযোগিতা জোরদার করতে আগ্রহী। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম চীনের সঙ্গে যৌথভাবে স্থিতিশীল উন্নয়ন ও সহযোগিতায় ইতিবাচক ইঙ্গিত প্রদান করতে চায়,যাতে বিশ্ব অর্থনীতির শক্তিশালী ও টেকসই ভারসাম্য পুনরুদ্ধারে অবদান রাখা যায়। (সুবর্ণা/টুটুল)