এ সময় সি বলেন, চীন ও মিয়ানমারের মৈত্রী দীর্ঘদিনের এবং অভিন্ন স্বার্থও ব্যাপক। গত মাসে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের চীন সফরে নতুন সময়ে দ্বিপক্ষীয় সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্য হয়েছে। মিয়ানমারের সঙ্গে ঐতিহ্যিক মৈত্রী বাড়িয়ে পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতা জোরদারের প্রত্যাশা করেন সি।
সি জোর দিয়ে বলেন, উচ্চপর্যায়ের বিনিময় বজায় রাখা ও বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদার করবে দু'দেশ। মিয়ানমারের শান্তি প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে চীন এবং যৌথভাবে সীমান্ত অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করবে।
'এক অঞ্চল, এক পথ' আন্তর্জাতিক সহযোগিতা শীর্ষফোরামের সফল আয়োজনে অভিনন্দন জানান সু চি। এ উদ্যোগ এতদাঞ্চল ও বিশ্বে শান্তি, সমঝোতা ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে বলে মনে করেন তিনি। বিভিন্ন খাতে চীনের সহায়তার জন্যও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। পাশাপাশি সীমান্তে শান্তি প্রতিষ্ঠায় চীনের সঙ্গে সহযোগিতার কথা বলেন সুচি।
(সুবর্ণা/তৌহিদ/শিশির)