তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দিকে চীনের উন্মুক্ত গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেল হিসেবে তিব্বতকে নির্মাণ করা হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি তিব্বতের উন্মুক্ত ও উন্নয়ন দ্রুততর করার আশা-আকাঙ্ক্ষা ও সুযোগ। তিব্বতকে নিকটবর্তী দেশগুলোর সঙ্গে সার্বিক ও বহুমুখী পর্যায়ের আদান-প্রদান করা উচিত।
তিব্বতের আয়তন ১২ লাখ বর্গকিলোমিটার। যা পৃথক পৃথকভাবে নেপাল, ভুটান, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সংলগ্ন। এর সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪ হাজার কিলোমিটার। ইতিহাসে দক্ষিণ এশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চীনের এক গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেল হিসেবে তিব্বত ভূমিকা পালন করেছে।
তিব্বতের 'ছিংহাই-তিব্বত' রেলপথ ইতোমধ্যেই তিব্বতের রি খা জ্যে পৌঁছেছে। এটি আন্তঃদেশীয় রেলপথ নির্মাণের জন্য ভিত্তি সৃষ্টি করেছে। সেই সঙ্গে, দূষণমুক্ত জ্বালানি ও বিদ্যুত্ সরবরাহ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাব তিব্বতের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে বিশাল সম্ভাবনা প্রদান করেছে। (ওয়াং হাইমান/টুটুল)