'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবের সহযোগিতার অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে। তাই এতে নানা দিকে সহযোগিতা জোরদার করা যায়।
এক, নীতিগত যোগাযোগ হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের গুরুত্বপূর্ণ নিশ্চয়তা। সরকারি পর্যায়ের সহযোগিতা জোরদার হলে বহু স্তরের সরকারি সামষ্টিক নীতিগত যোগাযোগ ও বিনিময় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে।
দুই, বিনিয়োগ ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের অগ্রাধিকার ক্ষেত্র। বিভিন্ন দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তাকে সম্মান করার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর উচিত অবকাঠামো নির্মাণ পরিকল্পনা ও প্রযুক্তিগত মানদণ্ড ব্যবস্থা একত্রিত করার কাজ জোরদার করা এবং যৌথভাবে আন্তর্জাতিক প্রধান সড়ক নির্মাণকাজ ত্বরান্বিত করা।
তিন, আর্থিক যোগাযোগ হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন। আর্থিক সহযোগিতা গভীরতর করতে হবে। এশিয়ার স্থিতিশীল মুদ্রা ব্যবস্থা, বিনিয়োগ ও অর্থ সংগ্রহ ব্যবস্থা এবং ক্রেডিট ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর দ্বিপাক্ষিক মুদ্রা বিনিময়, হিসাবের আওতা ও আকার সম্প্রসারিত করতে হবে।
চার, জনগণের যোগাযোগ হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের সামাজিক ভিত্তি। ব্যাপকভাবে সাংস্কৃতিক বিনিময়,একাডেমিক বিনিময়, অভিজ্ঞ কর্মী বিনিময়, তথ্যমাধ্যমের সহযোগিতা, যুবক ও নারীদের বিনিময় ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা বাড়াতে হবে। (ইয়ু/টুটুল)