আউরেনজেব তার ভাষণে বলেন, চীনা সংস্কৃতি কেন্দ্র পাক যুবক-যুবতীদের চীনা সংস্কৃতি জানার একটি সুযোগ। তিনি আশা করেন, দু'দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্ক চীন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর তৈরিতে আরো সহায়ক হবে।
চীনা রাষ্ট্রদূত সুন ওয়েই তুং বলেন, দু'দেশের ঐতিহ্যবাহী মৈত্রীর সুদীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। সাংস্কৃতিক কেন্দ্র দু'দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের একটি জানালা। যা দু'দেশের মধ্যে সমঝোতা বাড়াতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশা করেন।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)