'এক অঞ্চল, এক পথ' এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশ অতিক্রম করবে। এক প্রান্তে তত্পর পূর্ব এশীয় অর্থনৈতিক চক্র, অন্য প্রান্তে উন্নত ইউরোপীয় অর্থনৈতিক চক্র, মাঝখানে ব্যাপক পশ্চাদ্ভূমির দেশ।
রেশমপথ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রধান শাখা চীন থেকে মধ্য এশিয়া, রাশিয়া ও ইউরোপ পর্যন্ত, চীন থেকে মধ্য এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া, পারস্য উপসাগর ও ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত, চীন থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া ও ভারত মহাসাগর পর্যন্ত।
একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশমপথের প্রধান শাখা চীনের উপকূলীয় বন্দর থেকে ভারত মহাসাগর পার হয়ে ইউরোপ পর্যন্ত, চীনের উপকূলীয় বন্দর থেকে দক্ষিণ চীন সাগর পার হয়ে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত।
'এক অঞ্চল, এক পথ' নকশা অনুসারে স্থল পথে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কেন্দ্রীয় শহরগুলোর ভিত্তিতে প্রধানত অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক শিল্প উদ্যান প্রতিষ্ঠা করা হবে, যৌথভাবে নতুন এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশের সেতু, চীন-মঙ্গোলিয়া-রাশিয়া, চীন-মধ্য এশিয়া-পশ্চিম এশিয়া, চীন-মধ্য দক্ষিণ উপদ্বীপসহ নানা আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতামূলক করিডোর প্রতিষ্ঠিত হবে। সামুদ্রিক রেশমপথ গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের ভিত্তিতে নিরাপদ ও ফলপ্রসূ মহা পরিবহনপথ প্রতিষ্ঠিত হবে। চীন-পাকিস্তান, বাংলাদেশ-চীন-ভারত-মিয়ানমার এ দুটি অর্থনৈতিক করিডোর ও 'এক অঞ্চল, এক পথ'-এর মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকবে। (ইয়ু/টুটুল)