পাক পরিকল্পনা ও উন্নয়নমন্ত্রী আহসান ইকবাল বলেন, চীন ও পাক নেতাদের যৌথ উদ্যোগে 'চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে'র কাজ চলছে, যা পাকিস্তানের 'এশীয় টাইগার' স্বপ্ন পূরণে সক্ষম। পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে চীন 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাব উত্থাপন করেছে। 'চীন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর' রেশমপথ কৌশলের দৃষ্টান্ত। জ্বালানি ও অবকাঠামো নির্মাণের ফলে দেশটির অর্থনৈতিক উন্নতি হবে বলে আশা করেন তিনি।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পারভেজ খাতাক বলেন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর প্রদেশটির কৌশলগত অবস্থান উন্নত করেছে এবং প্রাদেশিক উন্নয়নের চালিকাশক্তি যুগিয়েছে।
পাকিস্তানের বৃহত্তম বীমা প্রতিষ্ঠান-ইএফইউ'র নির্বাহী প্রেসিডেন্ট পাশা বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' কৌশল পাকিস্তান ও চীনা জনগণের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দেশ ও অঞ্চলগুলোর ৩০০ কোটি মানুষের জন্য কল্যাণ বয়ে এনেছে। রেশমপথের অগ্রসর প্রকল্প হিসেবে চীন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর স্থিতিশীল ও সার্বিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী মে মাসে অনুষ্ঠেয় 'এক অঞ্চল, এক পথ' শীর্ষক ফোরামের মূল লক্ষ্য যৌথ কল্যাণে পরিকল্পনা ও কার্যক্রম শুরু করা।
(ওয়াং তান হোং/তৌহিদ)