সাক্ষাত্কারে ওয়াং ই বলেন, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুগুলোর ওপর চীন ও রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও সমন্বয় বজায় রয়েছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ সংস্থার সম্মেলনে রাশিয়ার উত্থাপিত সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র সমস্যা তদন্ত বিষয়ক প্রস্তাবে চীনের সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া, উত্তর কোরিয়াসহ বিভিন্ন জটিল আন্তর্জাতিক সমস্যা নিয়ে চীন ও রাশিয়া এক মত হয়েছে যে, কৌশলগত সহযোগিতা আরো জোরদার করবে, সংলাপের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমস্যাগুলো মোকাবিলা করবে। দু'দেশ অব্যাহত সহযোগিতা করে গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে। বর্তমানে দু'দেশের প্রধান কর্তব্য হলো ইতিবাচকভাবে আগামী মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের চীন সফর। তিনি চীনে 'এক অঞ্চল, এক পথ' আন্তর্জাতিক সহযোগিতা শীর্ষফোরামে অংশ নিয়ে দু'দেশের সম্পর্কের উন্নয়নে নতুন শক্তি যোগাবেন।
লাভরভ বলেন, আন্তর্জাতিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে দু'দেশের বিশেষ দায়িত্ব আছে। আগামী মাসে প্রেসিডেন্ট পুতিন সফর কাজে লাগিয়ে ইউরেশীয় অর্থনৈতিক ইউনিয়ন ও সিল্ক রোড অর্থনৈতিক বেল্টের উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাবেন। রাশিয়া-চীন সার্বিক কৌলশগত অংশীদারিত্ব সম্পর্ক আরো উন্নয়ন হবে বলেও জানান তিনি। (জিনিয়া ওয়াং/টুটুল)