ঘোষণায় বলা হয়, অর্থনীতির বিশ্বায়ন হচ্ছে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের একটি ফল। বিশ্ব পরিচালনার বিদ্যমান ব্যবস্থা ও বর্তমান পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এ প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিশ্বায়নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও এ সমস্যার সমাধান হবে না, বরং জটিলতা বাড়বে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য চাই নতুন পরিস্থিতি অনুসারে নতুন ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বিশ্বের পরিচালনব্যবস্থায় পরিবতর্ন আনা।
ঘোষণায় বলা হয়, বিশ্বায়নকে ইতিবাচক প্রবণতা হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। সব ধরনের বাণিজ্যিক রক্ষণবাদের বিরোধিতা করে অবাধ বাণিজ্যব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ও এপেকের আওতায় আরও উন্মুক্ত, সহনশীল ও ন্যায়ভিত্তিক দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বাণিজ্যব্যবস্থাও গড়ে তোলা উচিত।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল ও বিশ্ব ব্যাংকের মাধ্যমে আর্থিক তত্ত্বাবধানব্যবস্থা জোরদার করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পুঁজি প্রবাহ বাড়াতে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং তথ্য ও বিজ্ঞানের অবাধ বিনিময়ের মাধ্যমে অল্পোন্নত দেশ ও উন্নত দেশের মধ্যে ব্যবধান কমিয়ে আনতে হবে। (স্বর্ণা/আলিম)