তিনি বলেন, আমাদের ব্যাপক স্বীকৃত কৃষক আসলে কৃষি ক্ষেতে ব্যাপক পরিশ্রম করে। ভবিষ্যতে পেশাগত প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর কৃষকদের দায়িত্ব চাকরির মতো চালু করা হবে,তারাও উত্পাদন, প্রশাসন ও ব্যবসার দায়িত্ব পালন করবে। এভাবে কৃষকদের পেশা বাস্তবায়ন করা যায় এবং কৃষক, গ্রাম ও কৃষির সাথে জড়িত সমস্যাও সমাধান করা যায়। কৃষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণে একটি দীর্ঘ সময় প্রয়োজন, এতে সমাজের চিন্তাভাবনা ও তত্ত্বের পরিবর্তনও প্রয়োজন। আগামী ৩০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে অন্য চাকরির মতো পেশাদার কৃষক তৈরি হবে বলে মনে করেন তিনি। (সুবর্ণা/টুটুল)