চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ
0308lianghui
|
গত ৫ মার্চ রোববার সকালে এবং ৩ মার্চ শুক্রবার বিকেলে বেইজিংয়ের গ্রেটহল-এ আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০১৭ চীনের দুই অধিবেশন শুরু হয়।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সহ চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র শীর্ষ নেতারা অধিবেশনে অংশ নিয়েছেন।
চলমান দুই অধিবেশনের শুরুতে একটিতে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিয়াং সরকারি কার্যবিবরণী পেশ করেন। যেখানে তিনি গত বছর সরকারি কাজের ফলাফলেরসারসংক্ষেপ তুলে ধরেন এবং ২০১৭ সালের প্রশাসনিক নীতি বিন্যাস করেন। এছাড়া অন্যটিতে গণ-রাজনৈতিক পরামর্শ সম্মেলনের চেয়ারম্যান ইয়ু চেং শেং-ওসম্মেলনের কার্যবিবরণী এবং চতুর্থ অধিবেশনের কর্মকাণ্ডের বর্ণনা দেন এবং ২০১৭ সালে সম্মেলনের করণীয় সম্পর্কে ধারণা দেন।
ইতিমধ্যে সম্মেলনে একুশ শতাধিক সদস্য চীনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে তাদের মতামত ও বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেছেন।
চীনের চলমান দুই অধিবেশনে আলোচিত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে বাংলাদেশের জনগণ কি ভাবছেন আমি তা জানার চেষ্টা করেছি। আমি কথা বলেছি সাবেক কূটনীতিক, সরকারী কর্মকর্তা, সাংবাদিক এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে। তাদের কাছ থেকে মোটাদাগে জানার চেষ্টা করেছি চীনের বৈশিষ্ট্যময় কূটনৈতিক নীতি, এক অঞ্চল, এক পথ, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং বৈদেশিক বাণিজ্য সহ অন্যান্য বিষয়ে।
চীন আন্তর্জাতিক বেতারের আজকের বিশেষ আয়োজনে আপনাদের সাথে আছি আমি দিদারুল ইকবাল।
আমার সাথে রয়েছেন মুন্সি ফয়েজ আহমেদ, চেয়ারম্যান- বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস-বিস) এবং চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত। এখন শুনুন তাঁর সাক্ষাত্কারটি।
দিদারুল ইকবাল
চীন আন্তর্জাতিক বেতার (সিআরআই)
বাংলাদেশ।