তিনি বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে চীনের অভিজ্ঞতা অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য দৃষ্টান্ত দিতে পারে। দারিদ্র্য বিমোচনে চীন সরকার অনেক ব্যবস্থা নিয়েছে, যেমন প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া এবং কর্মসংস্থান বাড়ানো। চীনের অবকাঠামো উন্নয়নের কর্মসংস্থান বাড়াবে এবং মানুষের জীবনমানও উন্নীত হবে।
বাংলাদেশও মধ্যবিত্ত আয় দেশের উদ্দেশে সামনে এগুচ্ছে। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে চীনের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু শেখা যায়। দারিদ্র্য বিমোচন বাস্তবায়িত হলে এ উদ্দেশ্যের কাছে অনেক এগিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশ।
তিনি আরো বলেন, চীনের 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবের নতুন অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। তা উন্নয়নের জন্য চীন সরকার আরো সক্রীয় ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান পৃথিবীতে চীনের ভূমিকা ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চীন শান্তি ও স্থিতিশীল উন্নয়নের পথে অবিচল থাকার ফলে অন্যান্য দেশের জন্য উপকার হবে।
তিনি আরো বলেন, চীন সরকার শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য যে শুল্ক কমানোর ব্যবস্থা নিয়েছে তা তাদের বিদেশে বাণিজ্য ও পুঁজি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য অনেক সহায়ক হবে। অনেক দেশ এখন 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রকল্পের মধ্যে যোগ দিয়েছে। বাংলাদেশও এর মধ্যে অন্যতম। পৃথিবীর শান্তি ও স্থিতিশীল উন্নয়নে চীন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দুই অধিবেশন থেকে চীনের তথ্য পাওয়ার জন্য বিশেষ অবদান রাখছে।