ইস্রায়েলের গভীরতা বোঝার আলোচনা সভা
  2017-03-07 13:30:05  cri

সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতার থেকে প্রচারিত বাংলা অনুষ্ঠান 'সাহিত্য সংস্কৃতি' আর অনুষ্ঠানে আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু ওয়াং ছুই ইয়াং জিনিয়া।

প্রথমে একটি সাংস্কৃতিক খবর শুনবো।

ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে 'চীন-মধ্য-পূর্ব ইউরোপ মিডিয়া বছর'-এর উদ্বোধানী অনুষ্ঠান অর্থাত্ 'চীন-মধ্য-পূর্ব ইউরোপ 'থিমস চলচ্চিত্র উত্সব'-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত হয়। চীনের বেতার, চলচ্চিত্র টেলিভিশন প্রশাসনের উপ-পরিচালক থং কাং, চীনের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিউ হাই সিং এবং চীনে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের ১৬টি দেশের বিদেশি কূটনীতিকরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

চীনের বেতার, চলচ্চিত্র টেলিভিশন প্রশাসনের উপ-পরিচালক থং কাং

থং কাং ভাষণে বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন মধ্য পূর্ব ইউরোপের ১৬টি দেশের মিডিয়া মহলের সঙ্গে কার্যকর সহযোগিতা চালিয়ে গেছে। এবার 'চীন-মধ্য-পূর্ব ইউরোপ মিডিয়া বছর' ধারাবাহিক মিডিয়াবিষয়ক সহযোগিতার মাধ্যমে দু'পক্ষের জনগণের ঐতিহ্যিক মৈত্রী ও সমঝোতা গভীর করবে। তিনি আশা করেন, দু'পক্ষ এ মিডিয়া বছর কাজে লাগিয়ে বিনিময় বাড়াবে, মৈত্রী গভীর করবে, দু'পক্ষের পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য অবদান রাখবে।

চীনের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিউ হাই সিং ভাষণে বলেন, ২০১৭ সাল হচ্ছে চীন এবং মধ্য ও পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর সহযোগিতার প্রথম মিডিয়া বছর। তিনি আশা করেন, বিভিন্ন দেশ কার্যকর ও বৈশিষ্ট্যময় এক মিডিয়া ফোরাম আয়োজন করবে। ফোরাম ছাড়া, মিডিয়াবিষয়ক পারস্পরিক সফর ও বিভিন্ন পরিদর্শনসহ অনেক ঐতিহ্যিক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে। নতুন মিডিয়াসহ বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে  '১৬+১' সহযোগিতার প্রতি আরো সমঝোতা বাড়বে, মিডিয়ার মধ্যে বিনিময় ও সহযোগিতা গভীর হবে।

চীনে হাঙ্গেরির রাষ্ট্রদূত ছি লি ভাষণে বলেন,  হাঙ্গেরি ও চীনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বিনিময় বজায় রয়েছে। বর্তমানে বেইজিংয়ে হাঙ্গেরি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে হাঙ্গেরির বিভিন্ন চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়েছে। ছি লি জোর দিয়ে বলেন, গত ৬ বছরে '১৬+১' সহযোগিতার কাঠামোতে চীন এবং মধ্য ও পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলো সহযোগিতা করে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপীয় অঞ্চলে বিপুল পরিবর্তন এনে দিয়েছে।

২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে পঞ্চম চীন-মধ্য ও পূর্ব ইউরোপ শীর্ষ নেতাদের সংলাপকালে 'চীন-মধ্য ও পূর্ব ইউরোপ সহযোগিতা কার্যক্রম' গৃহীত হয়। এতে ২০১৭ সালে 'চীন-মধ্য-পূর্ব ইউরোপ মিডিয়া বছর' আয়োজনের তথ্য নিশ্চিত করা হয়। দু'পক্ষ মিডিয়া নীতি, খবর-প্রতিবেদন, সহযোগিতা ব্যবস্থা, প্রকাশনা ও প্রচার ও নতুন মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্রতিপাদ্য নিয়ে বিনিময় ও সহযোগিতাবিষয়ক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবে ২০১৭ সালে। তা ছাড়া, চীন-মধ্য-পূর্ব ইউরোপ মিডিয়া ফোরাম, মিডিয়া সহযোগিতা প্রদর্শনী চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন তত্পরতা আয়োজিত হবে।

 

বন্ধুরা, এখন 'ইসরাইলের গভীরতা বোঝার আলোচনা সভা' শিরোনামে একটি প্রবন্ধ শুনবেন।

ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে ৪০ সদস্যের চীনা শিক্ষার্থীদের একটি দল ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সফর করে। তারা মূলত ইসরাইলের ৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তারা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ইসরাইলি সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা বিনিময় করে। শিক্ষার্থীদলটি মনে করে এ ধরনের সুযোগ খুবই বিরল। এবার শুনুন বিস্তারিত।

'ইসরাইলের গভীরতা বোঝার আলোচনা সভা' হলো ইসরাইলের বেন-গুরিয়ন ইউনিভার্সিটি অব দ্য নেগেভ-এর উদ্যোগে দেশটিতে অধ্যয়নরত চীনা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ একটি শিক্ষাসংক্রান্ত কর্মকাণ্ড।  

ভাষণ, পরিদর্শন স্থানীয় নাগরিকদের সঙ্গে বিনিময়ের মাধ্যমে ইসরাইলি ইতিহাস, সমাজ সাংস্কৃতিক পরিবেশ এবং অর্থনৈতিক প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের তথ্য আরো ব্যাপকভাবে জানতে পেরেছে চীনা শিক্ষার্থীরা।

ইসরাইলের হাইফা বিশ্ববিদ্যালয়ের চীনা শিক্ষার্থী ওয়াং সি ওয়েই জানান, তার লেখাপড়ার প্রধান বিষয় হলো 'ভূপ্রকৃতিবিদ্যা'। কিন্তু ইসরাইলের ধর্ম, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের প্রতি তার গভীর আগ্রহ রয়েছে।

এবারের ৮ দিনের এ শিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি সার্বিক গভীরভাবে ইসরাইলকে জানতে পেরেছেন। তিনি বলেন,

"আমার মনে হয়, এবার সংস্কৃতি, ধর্ম এবং আধুনিক ইসরাইলের প্রযুক্তি কৃষি ক্ষেত্রে এক সার্বিক সমঝোতা অর্জন করেছি। সারা শিক্ষণ কার্যক্রমের পর আমি অনেক কিছু জানতে পেরেছি। একটি নতুন দেশে এসে, বিশেষ করে ইসরাইল, এটি একটি অতুলনীয় দেশ। ইসরাইলে অর্জিত অনুভূতি অন্য দেশে অনূভব করতে পারি না। সেজন্য এর সংস্কৃতি, প্রথা আরো ভালোভাবে জানতে পেরেছি বলে ভালো লাগছে। এই অনুভূতি স্থানীয় জীবনে অনুভব করবো।"

জেরুসালেম হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক গবেষণার এক শিক্ষার্থী লিউ ছিং ইউয়ান বলেন, এবারের শিক্ষণ কার্যক্রম তার সামনে ইসরাইলের জীবন্ত ইতিহাস এনে দিয়েছে। যেমন- এক প্রজন্মের পর এক প্রজন্মের ইহুদি অভিবাসীরা কীভাবে মরুভূমি থেকে মরুদ্যানে পরিণত হয়েছে। ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করে কর্মকর্তাদের সঙ্গে গভীরভাবে বিনিময় ও তাদেরকে প্রশ্ন করে অতুলনীয় তথ্য জানতে পেরেছেন। তিনি বলেন, "আমি নেগেভ মরুভূমিতে ৭দিনের মতো ছিলাম। আমরা তখন অনেক জায়গায় গিয়েছি। এ প্রক্রিয়ায় আমার মনের ওপর সবচেয়ে গভীর প্রভাব তৈরি করা তত্পরতা হলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিদর্শন করা। কারণ এখানে অনেক উচ্চ পর্যায়ের ইসরাইলি সরকারি কর্মকর্তাদের দেখতে পেরেছি, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। এটি চিরস্মরণীয় এক অভিজ্ঞতা। আমি এ ধরণের তত্পরতা আরো বেশি আয়োজনের প্রত্যাশা করি। যেমন সংলাপসভা, চা-চক্র, সান্ধ্য ভোজসভা, যা আরো বেশি শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। যত বেশি শিক্ষার্থী এসব কর্মকাণ্ডে অংশ নেবে, ততবেশি ফলাফল অর্জিত হবে।"

'ইসরাইলের গভীরতা বোঝার আলোচনা সভা' তত্পরতার এক সংগঠক হলেন ইসরাইলে চীনা মিডিয়া সেন্টারের দায়িত্বশীল ব্যক্তি ভেই চিয়ে নান। তিনি জানান, এবারের অনুষ্ঠান হলো চীন-ইসরাইল সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ ধরনের সুযোগের মাধ্যমে চীনা শিক্ষার্থীরা যেন ইসরাইলের ইতিহাসসম্পর্কিত চলচ্চিত্র, সঙ্গীতশিল্পী, লেখক-লেখিকা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সংস্থা পরিদর্শন করতে পারে সেজন্য তা আয়োজান করা হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইসরাইলকে আরো বেশি জানতে পারবে এবং আরো বেশি চীনা শিক্ষার্থী এ তত্পরতায় অংশ নেবে। তিনি বলেন,

"কারণ অনেক শিক্ষার্থী খুব পরিশ্রম করে লেখাপড়া করে। তারা সবসময় লাইব্রেরিতে লেখাপড়া করে। সেজন্য এ ধরণের সুযোগের মাধ্যমে তারা সত্যিকারভাবে ইসরাইলকে জানতে পারবে। এই আলোচনা সভা খুব ভালো একটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ব্যবস্থা। সেজন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় 'ডায়ান অ্যান্ড গালফোর্ড গ্লাজার' তহবিলের মাধ্যমে এ তত্পরতা আয়োজনে সমর্থন দেয়।"

ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব-উত্তর এশীয় বিভাগের উপ-পরিচালক র‍্যান পেলেগ আলোচনার সময় শিক্ষার্থীদের কাছে  চীন-ইসরাইল সম্পর্ক উন্নয়নের ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থার পরিচয় তুলে ধরেন এবং শিক্ষার্থীদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। তিনি মনে করেন, চীন-ইসরাইল সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্রুত উন্নয়ন হয়েছে। চীন একটি বড় দেশ, বিদেশে চীনের শিক্ষার্থীরা চীনের ভবিষ্যতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে চীন-ইসরাইল সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া বিষয়ে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সেজন্য এধরণের সাংস্কৃতিক বিনিময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাও কূটনৈতিক জনসংযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। তিনি বলেন,

"আমরা মনে করি ধরণের তত্পরতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য এতে আমাদের সমর্থন রয়েছে। প্রতি ছাত্রছাত্রী, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মনে চীনা শিক্ষার্থীরা হলো ভবিষ্যতে ইসরাইলি রাষ্ট্রদূত। ভবিষ্যতে তারা চীনে ফিরে গিয়ে তাদের বন্ধু পরিবারকে ইসরাইল সম্পর্কিত সবকিছু ব্যাখ্যা করবে, যা আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। আমরা আশা করি চীনা বন্ধুরা সত্যি এক ইসরাইল দেখতে ও অনুভব করতে পারবে। গবেষণা সভা বা সংলাপের মাধ্যমে চীনের তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে বিনিময় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি। কারণ ভবিষ্যতে বর্তমানের শিক্ষার্থীরা দেশের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে থাকবে, তারা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানী, অধ্যাপক, অর্থনীতিবিদ, রাজনৈতিক। সেজন্য তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।"

 

বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানের সর্বশেষ পর্বে আমরা আরেকটি সাংস্কৃতিক খবর শুনবো।

তিব্বতি পঞ্জিকার নববর্ষ উপলক্ষ্যে মার্চ রাতে বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে চীনা দূতাবাসে প্রথমবারের মতো এক প্রীতি সম্মেলন আয়োজন করা হয়।

সম্মেলনের আগে মিনিস্টার-কাউন্সিলার ছেন তুং ভাষণে বলেন, বেলজিয়ামে প্রবাসী চীনা এবং চীনা বংশোদ্ভূতদের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। তাদের মধ্যে তিব্বতিদের সংখ্যা দশ ভাগের এক ভাগ। নিয়মিতভাবে চীনে ফিরে যাওয়ার জন্য তাদেরকে স্বাগত জানায় চীনা দূতাবাস।

তিনি বলেন, "আমরা জানি যে তিব্বতিরা উইচ্যাটের মাধ্যমে জানতে পেরেছে যে মাতৃভূমির দ্রুত উন্নয়ন হচ্ছে। তারাও দেশে ফিরে গিয়ে তা দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। চীনা দূতাবাস আন্তরিক স্বাগত জানায়। আশা করি তোমরা আরো বেশি দেশে ফিরবে, দেশের পরিবর্তন দেখবে, দেশের উন্নয়ন দেখবে। তোমরা দেশে ফিরতে চাইলে, চীনা দূতাবাস সব সুবিধা দিতে ইচ্ছুক।"

প্রীতি সম্মেলনে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের একটি শিল্পীদল দর্শকদের কাছে তিব্বতের সুগভীর বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।

বেলজিয়ামে চীনা রাষ্ট্রদূত ছু শিং প্রীতি সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। তিনি তিব্বতি স্বদেশবাসীদেরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। তা ছাড়া, বেলজিয়ামের বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাও এতে অংশ নেন। এর মধ্যে বেলজিয়ামে ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে থাকা বেলজিয়ামে চীনের শান্তিপূর্ণ একীকরণ এসোসিয়েশনের পরিচালক চু হাই আন বলেন, অনেক তিব্বতি বেলজিয়ামে আসার প্রথমদিকে তারা বৈদেশিক চীনা রেস্টুরেন্টে কাজ করে দৈনন্দিন জীবন বজায় রাখতে পারে। তিনি গভীর অনুভূতি দিয়ে বলেন যে, বেলজিয়ামে স্বদেশবাসীরা অর্থাত্ হান তিব্বতিরা একে অপরের কাছে অবিচ্ছেদ্য। সকল জাতিগোষ্ঠীর ঐক্যবদ্ধভাবে মাতৃভূমির সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করা উচিত।

প্রিয় শ্রোতা, আজকের অনুষ্ঠান আপনাদের কেমন লাগলো? আপনারা যদি 'সাহিত্য ও সংস্কৃতি' বিষয়ক কোনো কিছু জানতে বা আলোচনা করতে চান, তাহলে আমাকে চিঠি লিখবেন বা ই-মেইল করবেন। আপনাদের কাছ থেকে চমত্কার পরামর্শ আশা করছি। আর আপনাদের জানিয়ে রাখি, আমার ইমেইল ঠিকানা হলো, hawaiicoffee@163.com

চিঠিতে প্রথমে লিখবেন, 'সাহিত্য ও সংস্কৃতি' অনুষ্ঠানের 'প্রস্তাব বা মতামত'। আপনাদের চিঠির অপেক্ষায় রইলাম।

 

বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠান এখানেই শেষ করছি। অনুষ্ঠান শোনার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আগামী সপ্তাহে একই দিন, একই সময় আপনাদের সঙ্গে আবারো কথা হবে। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। চাই চিয়ান (জিনিয়া/টুটুল)

 

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040