অনুষ্ঠানে ফারুকি বলেন, আফগানিস্তান ও চীনের মৈত্রী সুদীর্ঘকালের। চীন সরকার ও চীনা শিক্ষকদের সাহায্যে ২০০৮ সাল থেকে চীনা ভাষা বিভাগ ইতোমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে পরিণত হয়েছে। চীন সরকার সবসময় আমাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য দিয়ে থাকে। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এবং সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীন সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।
চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও জিং বলেন, দু'দেশই সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং জ্ঞানের উত্তরাধিকারের ওপর গুরুত্ব দেয়। আমরা বরাবরের মতোই কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ের চীনা ভাষা বিভাগ ও কনফুসিয়াস ইন্সটিটিউটের উন্নয়নের জন্য সমর্থন করবো। (শুয়েই/টুটুল)