20170221huati.mp3
|
২০০৬ সালে ইউনেস্কো প্রথমবার বেইজিংয়ে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' উদযাপন করে। এরপর থেকে প্রতিবছর চীনের নানা সাংস্কৃতিক সংস্থা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিবসটি পালন করে আসছে। সময়ের সাথে সাথে চীনা নাগরিকরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্বন্ধে জেনেছে; জেনেছে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস। চীনারা নিজেদের মাতৃভাষাকে গুরুত্ব দেয়। পাশাপাশি তারা বাংলার জন্য যারা রক্ত দিয়েছেন, সেই ভাষাশহীদদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানায়। চীনে ষাটটিরও বেশি ভাষা প্রচলিত রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৪০টি ভাষার বর্ণমালা আছে। বাকি ভাষাগুলো বিলুপ্ত হবার পথে। এই প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন জাতির ভাষা রক্ষার জন্য ২০০৫ সালে চীন সরকার 'চীনা ভাষাসম্পদ সংরক্ষণ প্রকল্প' চালু করে। প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে ৮১টি সংখ্যালঘু জাতির ভাষা, ৫৩টি চীনা আঞ্চলিক ভাষা, এবং ৩২টি ভাষাসম্পর্কিত জরিপকাজ শেষ হয়েছে। বন্ধুরা, 'আজকের টপিক' আসরে আমরা আলোচনা করবো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও ভাষা সংরক্ষণে আমাদের করণীয় নিয়ে। (ইয়ু/আলিম)