সাক্ষাত্কালে সি জোর দিয়ে বলেন, গণস্বাস্থ্য খাতে জাতিসংঘের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান হলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। চীন ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতা অতি চমত্কার। চীনের গণস্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে অনেক সহায়তা দিয়েছে সংস্থাটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণে অংশগ্রহণে স্বাগত জানায় চীন এবং যৌথভাবে 'স্বাস্থ্যকর রেশমপথ' নির্মাণ করবে। চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে ২০৩০ টেকসই উন্নয়নের প্রটোকল বাস্তবায়ন ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তা করার বিষয়ে সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক চীন।
মার্গারেট ছেন বলেন, দীর্ঘকাল ধরে বৈশ্বিক গণস্বাস্থ্য ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে চীন। সংস্থাটি দৃঢ়ভাবে 'এক চীন নীতি' তে অবিচল থাকে এবং চীনা জনগণের স্বাস্থ্যকর পরিকল্পনার ভূয়সী প্রশংসা করে ।
তিনি আরো বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বৈশ্বিক গণস্বাস্থ্য প্রশাসনে চীনের ভূমিকার প্রশংসা করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের কাঠামোগত সহযোগিতায় অংশগ্রহণে আগ্রহী, যাতে 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংলগ্ন দেশের স্বাস্থ্যের মান উন্নত করা যায়। (সুবর্ণা/টুটুল)