এ সময় সি চিন পিং বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে আলোচনা আয়োজন করেছে বিশ্ব অর্থনীতি ফোরাম। এতে ফোরামের মর্যাদা ও প্রভাব বেড়ে যাচ্ছে। চলতি বছরের বার্ষিক সম্মেলনের 'প্রতিক্রিয়াশীল ও দায়িত্বশীল নেতৃত্ব' প্রসঙ্গের সঙ্গে বিশ্ব পরিস্থিতির মিল রয়েছে। এতে কঠিন অবস্থা মোকাবিলার উপায় দেখা যায়। অর্থনীতির বিশ্বায়নে আন্তর্জাতিক সমাজের বিশ্বাস জোরদারে এ ফোরাম ইতিবাচক সংকেত পাঠিয়ে থাকে।
সি চিন পিং আরো বলেন, বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামের সঙ্গে চীনের সহযোগিতা উন্নত হচ্ছে, এতে ফলাফলও আরো ফলপ্রসূ হচ্ছে। চীনে ১০ বারের মতো গ্রীষ্মকালীন দাভোস ফোরাম আয়োজিত হয়েছে। অনেক চীনা কোম্পানি বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামের সদস্য হয়েছে। চীন-বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামের সহযোগিতার ভবিষ্যত্ অনেক উজ্জ্বল।
প্রেসিডেন্ট সি'র ভাষণে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সওয়াব। তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামকে বহু সমর্থন দিয়েছে চীন। চীনের সাথে অংশীদারি সম্পর্ক জোরদার করে বিশ্বের সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করতে ইচ্ছুক বিশ্ব অর্থনীতি ফোরাম ।
বৈঠকের পর কৌশলগত সহযোগিতা গভীর করা সম্পর্কিত চীনের জাতীয় সংশোধন ও উন্নয়ন কমিশন এবং বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামের মধ্যে একটি স্মারকলিপি স্বাক্ষরিত হয়। (নীলাম্বর/টুটুল)