সি চিন পিং বলেন, বর্তমানে চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সুযোগের সম্মুখীন। এবারের সফরকালে দু'পক্ষ অনেক গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্যে পৌঁছেছে। দু'দেশের সম্পর্ককে কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারি সম্পর্কে উন্নীত করতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতামূলক ব্যবস্থা সুসম্পূর্ণ করতে একমত হয়েছে দু'পক্ষ। ২০৩০ সালের উন্নয়নকর্মসূচি বাস্তবায়ন এবং দক্ষিণ দক্ষিণ সহযোগিতাকে এগিয়ে নিতে দু'পক্ষ নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আব্দুল হামিদ বলেন, চীন হবে বাংলাদেশের
প্রথম কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদার। চীনের সঙ্গে অভিন্ন স্বার্থ জড়িত সমস্যায় পারস্পরিক সমর্থন এবং গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সমস্যায় সমন্বয় করতে বাংলাদেশ ইচ্ছুক বলেও জানান তিনি।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' কাঠামোতে বাণিজ্য,পুঁজি বিনিয়োগ এবং অবকাঠামো নির্মাণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে সহযোগিতা করতে চায় বাংলাদেশ।
খালেদা জিয়া বলেন, চীন হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ অংশীদার ও অন্যতম বন্ধু। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিনিময় এবং দেশটির 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবে সমর্থন করে বিএনপি। (ওয়াং হাইমান/টুটুল)