বাংলাদেশের অবকাঠামো, যোগাযোগ ও জ্বালানি খাতের ওপর গুরুত্ব দিয়ে চুক্তির আওতায় ২৫টি অগ্রাধিকার প্রকল্প চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব প্রকল্পকে সাতটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রেলওয়ে, সড়ক, বিদ্যুত্, পেট্রোলিয়াম, জীবিকা (লাইফলিহুড), তথ্য প্রযুক্তি ও শিল্প পার্ক। চুক্তির লক্ষ্য হলো বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি প্লাটফর্ম গড়ে তোলা, যা গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে বিনিয়োগ ও উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক হবে।
চুক্তিটি সইয়ের পর দুই বছরের জন্য তা বলবত্ থাকবে। কোনো পক্ষ আপত্তি না করলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দুই বছর পরপর নবায়ন হতে থাকবে। চুক্তিটি বাতিল করতে চাইলে কোনো পক্ষ মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাস আগে লিখিতভাবে জানাতে পারবে। চুক্তি নিয়ে কোনো বিরোধ দেখা দিলে দুই পক্ষ কূটনৈতিক চ্যানেলে বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতা করবে।