শুভেচ্ছাবাণীতে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেন, এশিয়া ও আফ্রিকা পরস্পরের ভূ-সংলগ্ন দু'টি মহাদেশ। দুই মহাদেশের মানুষের মনের মিলও লক্ষ্যণীয়। উভয়ে মানবসভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ উত্সও বটে। এ প্রেক্ষাপটে এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোর উচিত পরস্পরের কল্যাণে যৌথভাবে কাজ করে যাওয়া।
তিনি বলেন, দুই অঞ্চলের সাবেক শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পারস্পরিক সম্পর্ককে সঠিক পথে পরিচালিত করার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গেছেন। এক্ষেত্রে 'বান্দুং চেতনা' আজকের এশিয়া ও আফ্রিকাকে উদ্বুদ্ধ করতে পারে।
সি চিন পিং আরও বলেন, এশিয়া ও আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি যুবক-যুবতীর বাস। এই দুই মহাদেশের যুবসমাজ বিশ্বশান্তি রক্ষা এবং বিশ্বের যৌথ উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। এই যুবকরা 'বান্দুং চেতনা' দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে দুই মহাদেশকে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসতে সচেষ্ট হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। (ওয়াং হাইমান/আলিম)