গতকাল (সোমবার) বেইজিংয়ের মহা গণভবনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক মার্গারেট চ্যান ফাং ফু-চাংয়ের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা বলেন।
সি চিন পিং বলেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে চীন অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীণ। তাই স্বাস্থ্য উন্নয়নের মাঝারি ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে দেশজুড়ে জনগণ আরও উচ্চ পর্যায়ের চিকিত্সার সুবিধা পেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিশেষ বিভাগ হিসেবে সংক্রামক রোগ মোকাবিলা ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্য বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভূমিকার প্রশংসা করে এবং সংস্থাটির সঙ্গে দীর্ঘকালীন সহযোগিতামূলক সম্পর্ক রাখতে ইচ্ছুক। পাশাপাশি সংস্থাটির ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন কার্যক্রমে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে চীন 'এক অঞ্চল, এক পথ' অবকাঠামোতে চিকিত্সা সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক।
মার্গারেট চ্যান বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আন্তর্জাতিক বিষয় বিশেষ করে বৈশ্বিক সহযোগিতামূলক ক্ষেত্রে চীনের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের উচ্চ প্রশংসা করে। চীনের উত্থাপিত 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাব খুব অগ্রসর একটি পরিকল্পনা। যা নতুন প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক সহযোগিতা ও ব্যবস্থাপনার জন্য নতুন পদ্ধতির সূচনা করেছে। (ওয়াং তান হোং/মান্না)